#মাইলেজ বাড়ানোর কৌশল
আজকের দিনে আমরা সবাই শখের গাড়ির মাইলেজ নিয়ে বেশ চিন্তিত, দিনের পর দিন শুধু মাইলেজ কমছেই , বাড়ছে না। আমাদের ছোট ছোট কিছু ভুল এর জন্য আমাদের গাড়ির এর মাইলেজ এর এই বাজে অবাস্থা। বিশেষ করে যথা সময়ে সঠিক যত্ন না নিয়ার জন্য।
#মাইলেজ বাড়ানোর করার নিচের পদক্ষেপ গুলা নিতে পারেন। এইগুলো করতে পারলে নাটকীয়ভাবে মাইলেজ কমবে না আশাকরি।
১) মাইলেজ ধরে রাখা ডিপেন্ড করে আপনার চালানোর উপর। কখনই ৯০ কিঃমি/ঘণ্টা এর বেশী স্পীডে চালাবেন না এবং ইকো (ECO) মুডে চালানোর চেষ্টা করবেন। গাড়িটি যদি চালক দ্বারা চালানো হয়ে থাকে তাহলে যেকোনো প্রান্ত থেকে স্পীড মনিটরের জন্য দেশসেরা #DUPNO জিপিএস ট্র্যাকিং ব্যবহার করতে পারেন যা আপানকে রিয়েল টাইম নোটিফিকেশনের মাধ্যমে গাড়ির গতিবিধি জানিয়ে দিবে।
২) আমাদের দেশে একটি ধারণা আছে যে যানবাহনের ইঞ্জিন অয়েল কিংবা অন্য সার্ভিসিং করা হয় নির্দিষ্ট কিলোমিটার বা মাইলেজ পর কিন্তু আসলে প্রতিটি গাড়িতে সার্ভিসিং প্রয়োজন হয় কত সময় ইঞ্জিন (মেশিন ঘন্টা) চালু ছিল তার উপর ভিত্তি করে কারণ যখন গাড়িটি জ্যাম দাড়িয়ে থাকে তখন কিন্তু ইঞ্জিন চলতে থাকে ফলে ইঞ্জিন অয়েলের অবচয় ঘটতে থাকে। প্রতি ৪৫০০-৫৫০০ কিঃমি পর পর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করাবেন (ইঞ্জিন অয়েলের বিস্তারিত নিয়ে আর একটি পোস্টে করা হবে পোস্টটির নোটিফিকেশন পেতে পেজে লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকেন) এবং প্রতি #২০০০ কিঃমি পর পর টপ আপ করুন। (প্রতিবার একই ব্র্যান্ড এর ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করুন)। (#owners_manual এ কোন গ্রেড এর ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করতে হবে তা উল্লেখ করা আছে) তবে আমাদের দেশের আবহাওয়া জন্য 10w40 ব্যবহার করাই উত্তম। ডুপনো জিপিএস ট্র্যাকার যেকোনো গাড়িকে পরিপূর্ণ ভাবে গাড়ির হাড়ির খবর ট্র্যাক করতে পারে তাই ব্যবহারকারী জানতে পারে ঠিক কর ঘন্টা তার গাড়িটি চালু ছিল বা বন্ধ ছিল এবং মেইনটেনেন্স বা সার্ভিসিং আলার্ট একটি বিশেষ ফিচার যার মাধ্যমে নির্ধারিত মাইলেজ পর ব্যবহারকারী তার মোবাইলের মাধ্যমে পেয়ে যায় মেইনটেনেন্স বা সার্ভিসিং করার নটিফিকেশন ফলে গাড়ি ব্যবহারকারী সঠিক সময়ে সার্ভিসিং করে গাড়ির ইঞ্জিন ভালো রাখতে পারেন তাই দেশসেরা ডুপনো ট্রাকার ব্যবহারে সাশ্রয়ের সাথে সাথে গাড়ি থেকে বাড়তি আয়ের সম্ভাবনা খুলে যাই।
৩) প্রতি সপ্তাহে #টায়ারের প্রেসার (pressure) চেক করুন। সম্ভব হলে প্রতি ৩ দিন এ একবার চেক করুন। ( সাধারণত আপনার গাড়ির ডান পাশের সামনের দরজায় উল্লেখ আছে কত PSI ব্যবহার করতে হবে, একেক ব্র্যান্ড এর একেক নিয়ম তাই দরজা চেক করাই বুদ্ধিমান এর কাজ।
৪) একইস্থান থেকে ভালো মানের জ্বালানী ব্যবহার করুন। অন্যথাই BHP, BP ,IOC কমে যাবে,আর কমে গেলে শখের গাড়িটি হয়ে যাবে ভোগান্তির আরেক নাম হবে। আর বিশেষজ্ঞদের মতে ফুয়েল একদম শেষ হবার রিফুয়েল করা উচিত এতেকরে তেলের ট্যাংক এর নিচের ময়লা থাকলে সেটা ইঞ্জিনে যাবার চান্স কমে যাবে তাই ইঞ্জিন থাকবে সুস্থ আর ঘরে বসে গাড়ির তেলের সঠিক মাপ জানতে ডুপনো জিপিএস ট্রাকারের ব্যবহার করতে পারেন
৫) ইগনেসন Ignition switch অন করার পর কমপক্ষে ৩০-৬০ সেকেন্ড পর্যন্ত Idle speed এ রাখুন। (যে স্পিড এ শুধুমাত্র ইঞ্জিন চলে কিন্তু গাড়ি চলে না সেই স্পিড কে আইডল স্পিড বলে) আর প্রতি মাসে দুই বার spark plug পরিস্কার করুন ( প্রতি ১০-১২ হাজার কিমি পর পর প্লাগ চেঞ্জ করুন) সারাদিনের গাড়ির ইঞ্জিনের ইগ্ননেশন স্টাটাস সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে ডুপনো জিপিএস ট্রাকিং ব্যবহার করতে পারেন ।
৬) ক্লাচ ছাড়ার সময় পুরপুরি ছাড়ুন। ক্লাচ হাল্কা চেপে/ক্লাচ ক্যাবল চেপে চালাবেন না। আর অটোমেটিক ট্রান্সমিশন হলে সবসময় এক্সিলারেটর প্যাডেল এ চাপ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। এবং হাইওয়েতে চালানোর সময় যখন ইকো মুডে ৭৫-৯০কিমি/ঘন্টা চালাবেন তখন ১০-১৫ সেকেন্ড পর পর এক্সিলারেটর প্যাডেল থেকে ১-২ সেকেন্ডের জন্য পা তুলুন তাতে মাইলেজ অনেক বাড়বে। ডুপনো জিপিএস ট্রাকিং সার্ভিস ব্যবহার করে সাডেন/ হটাত এক্সিলারেশন আলার্ট নোটিফিকেশন ফলে সহজে চালকে সতর্ক করার মাধ্যমে গাড়ির সর্বচ্চো ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারেন
৭) প্রয়োজন ছাড়া হঠাৎ করে করে কড়া/ hard (হার্ড) ব্রেক করা থেকে বিরত থাকুন। হটাৎ করে স্পিড তুলে সাডেন ব্রেক করার মাদ্ধমে গাড়ির ইঞ্জিন ও চাকার উপর প্রেসার তৈরী হয়। চালকের মাদ্ধমে এধরণের হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে ডুপনো জিপিএস ট্রাকিং সার্ভিস ব্যবহার করতে পারেন যার মাদ্ধমে আপনার চালকের গাড়ি চালনোর ধরন বা ড্রাইভিং বিহেভিয়ার জানতে পারবেন যেকোনো প্রান্ত থেকে ।
৮) ৩৫ – 40 হাজার কিমি পর পর গিয়ার অয়েল পরিবর্তন করুন। সাধারণত মনে না থাকার কারণে আমরা গিয়ার অয়েলের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি ভুলে যাই তাই এখন থেকে গাড়িতে ডুপনো জিপিএস ট্র্যাকিং এর মেইনটেনেন্স নোটিফিকেশন ফিচারের মাধ্যমে আপনি নিধারিত সময়ে জানতে পাবেন গুরুত্বপূর্ণ গিয়ার অয়েল পরিবর্তন করার সময়টি।
৯) এসি সবসময় হাই / সর্বচ্চো তে না রেখে ১ ও ২ এ রাখুন অথবা অটো মুডে রাখুন অভিজ্ঞদের মতে গাড়ি স্টার্ট হবার পর সব গুলো জানালা খুলে ২০ সেকেন্ড থেকে ৫০ সেকেন্ড খুলে রাখার পর জানালাগুলো বন্ধ করে AC চালু করা উত্তম এতে আপনার ব্যায় কমে যাবে ।
১০) গাড়ির চাকা প্রতি যত্নশীল হন এবং নিধারিত সময় মতো নিরাপত্তার স্বার্থে ও ভালো মাইলেজ পেতে চাকা গুলো পরিবর্তন করুন। চাকা মেইনটেনেন্স খরচ কমাতে চাকা পরিবর্তনের সময় সব গুলো চাকা একসাথে অথবা কমপক্ষে ২টি চাকা একসাথে পরিবর্তন করুন ।
সবার জন্য DUPNO GPS TRACKER কারণ আমরাই নিশ্চিত করি প্রিয় গাড়িকে নিয়ে আপনি যেন আস্থার সাথে আগামীর পথে যেতে পারেন বহুদূর বিস্তারিত জানতে কল করুন ০১৭০০৭৮৭০০০